৳ ২০০ ৳ ১৭০
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
দেশে তো শত রকমের ফল জন্মে। বিদেশি ফলের আবার দরকার কী? এ প্রশ্নটা কেউ কেউ করেন। এখন যেগুলোকে দেশি ফল বলছি, সেগুলোরও অনেক ফল বিদেশ থেকে এদেশে এসেছে। লিচুকে আমাদের যতই আপন মনে হয়। ওটা আসলে এক সময় এদেশে এসেছে চীন থেকে। লিচু এখন এদেশে এতো ভালো হচ্ছে যে তাকে আর চীনা ফল বলে মনে হয় না। হয়তো রাম্বুটানকেও একসময় সেরকম মনে হবে। অনেকেই কি আমরা ভাবতে পেরেছি এদেশে এতো মাল্টা হবে, কমলা ফলবে! তাই আজ যাকে বিদেশি ফল বলছি, চাষ করতে করতে এক সময় সেগুলো দেশের ফলের মতো হয়ে যাবে। তাই সম্প্রতি এদেশে আসা বিদেশের ফলগুলোর মধ্যে যেসব ফলকে পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করে এদেশে সফলতা পাওয়া গেছে সে রকম ২৩টি ফলের পরিচিতি, পুষ্টিগুণ, ব্যবহার ও চাষপদ্ধতি নিয়ে সাজানো হয়েছে 'দেশের মাটিতে বিদেশি ফল' বইটি। এ বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ২০১১ সালে স্বল্প কয়েকটি ফল নিয়ে। বর্ধিত কলেবরে তথ্য হালনাগাদসহ আরো কিছু ফল নিয়ে সংস্করণকৃত বইটি প্রকাশিত হলো। আশা করি বিদেশি ফলের প্রতি যাদের আগ্রহ আছে বইটি তাদের যথেষ্ট কাজে লাগবে।
Title | : | দেশের মাটিতে বিদেশি ফল |
Author | : | মৃত্যুঞ্জয় রায় |
Publisher | : | প্রান্ত প্রকাশন |
ISBN | : | 9789849434443 |
Edition | : | 1st Published, 2021 |
Number of Pages | : | 128 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় প্রায় তিন দশক ধরে বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লিখছেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে এম.এসসি.এজি (উদ্যানতত্ত্ব) ডিগ্রি অর্জন করেন। পেশাগতভাবে তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে। সর্বশেষ অতিরিক্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর রয়েছে কৃষিক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে কাজ করার সুদীর্ঘ বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ফসল উৎপাদনের বিশেষ পারদর্শীতা, শিক্ষকতা ও প্রশিক্ষণের দক্ষতা। এর ওপর ভিত্তি করে তিনি লিখেছেন ‘বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল’ বইটি।। কৃষি বিষয়ে তিনি ইতােমধ্যে অনেকগুলাে বই লিখেছেন। এ পর্যন্ত তাঁর লেখা ৮৫টি বই প্রকাশিত হয়েছে যার মধ্যে ৬২টি বই কৃষি বিষয়ক। কৃষি বিষয়ক লেখালেখির জন্য তিনি ২০১২ সালে পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার এবং ২০১৮ সালে পেয়েছেন বাংলাদেশ একাডেমী অব এগ্রিকালচার স্বর্ণপদক।
If you found any incorrect information please report us